ঈশ্বরদীতে ঠান্ডা জনীত রোগের প্রাদুর্ভাব
সেলিম আহমেদ, ঈশ্বরদী : আবহাওয়া পরিবর্তেনের কারণে ঈশ্বরদীতে ঠান্ডা-কাশি রোগীর সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। শিশু থেকে শুরু করে সকল বয়সি মানুষ এখন এই রোগে ভুগছে। জোড়ালো ভাবে শীত না পড়ায় অনেক সময় ঠান্ডা নিবারণের কাপড় সঙ্গে না থাকায় শরীরে ঠান্ডা লেগে যায়। আর ঠান্ডা লাগায় রোগীদের ডাক্তারের শরনাপর্ণ হতে হচ্ছে।
আজ বুধবার ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে ঠান্ডা-কাশি রোগীর সংখ্যা শিশু ও বৃদ্ধরাই সবচেয়ে বেশি।
ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার শফিকুল ইসলাম শামীম জানান, পুরোদমে শীত না পরায় অনেকেই শীতবস্ত্র ব্যবহার করছেনা।
শীতবস্ত্র ব্যবহার না করায় বুকে ঠান্ডা লেগে যাচ্ছে। এতে শদির্-কাশির রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে। এছাড়া দিনে গরম এবং রাতে শীত পড়ায় ঠান্ডা-কাশি হচ্ছে। বিকেলে বাড়ি থেকে বের হলে শীতের কাপড় নিয়ে বের হতে হবে। শিশুরা কাদা-মাটি ও খালি পায়ে চলাচলের কারণে বেশি ঠান্ডা-কাশি রোগে ভুগছে।
প্রতিদিন ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শতাধিক রোগীকে ঠান্ডা-কাশির চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়া ২০-২৫ জন ঠান্ডা-কাশির শিশু রোগী ভর্তি রয়েছে।