পাবনায় থেকে মাদক নির্মুল করতে হবে–ডেপুটি স্পীকার
নিজস্ব প্রতিবেদক, পাবনা : বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটিস্পীকার অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু এমপি বলেছেন, পাবনায় মাদক ছেয়ে গেছে। পাবনা থেকেমাদক নির্মুল করতে হবে। তিনি বলেন, আওয়ামীলীগ সব সময় উন্নয়নে বিশ্বাস করে।আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতে হলে জনগনের চাহিদা অনুযায়ী তাঁদের কল্যাণে কাজ করে যেতেহবে। এমপি, মন্ত্রী বা ডেপুটি স্পীকার হওয়ার উদ্দেশ্যে রাজনীতি নয়, তবে যোগ্য ব্যক্তি হিসেবেপদ-পদবী বা দায়িত্ব পেয়ে গেলে তা বিশ্বস্ততার সহিত পালন করতে হবে, এমনটাই জাতির পিতাআমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন।
রোববার পাবনা জেলা পরিষদ চত্বরে জেলা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত জেলাপরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও সদস্যদের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনিএ সব কথা বলেন।পাবনা জেলাপরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আ.স.ম আব্দুর রহিম পাকনের সভাপতিত্বেঅনুষ্ঠানে সম্মনিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, আওয়ামীলীগের কেন্দ্রিয় উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য ওসম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. সাহাবুদ্দিনচুপ্পু, স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থপপনা পরিচালক বীরমুক্তিযোদ্ধা অঞ্জন চৌধুরীপিন্টু, বিশিষ্ট সমাজসেবক মোস্তাক আহমেদ সুইট, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলাআওয়ামীলীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, পাবনার জেলা প্রশাসক বিশ^াস রাসেল হোসেন,পুলিশ সুপার মোঃ আকবর আলী মুনসী, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজীআতিয়ুর রহমান প্রমুখ। ডেপুটি স্পীকার বলেন, পাবনা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী ওনির্বাচিত প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে শহরের বিদ্যমান সমস্যাগুলোকে চিহ্নিত করেশহরকে উন্নতকরণের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। দলমত নির্বিশেষে সবাইকে এই উন্নয়ন কাজেসহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।জেলা প্রশাসনের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, পাবনায় কেউ যেন বিশৃংখলা তৈরি করতে না পারেসেদিকে তীক্ষè দৃষ্টি রাখবেন। পুলিশ সুপারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে নদীখননের চেয়েও বড় যুদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন,মাদকসেবী বা মাদক ব্যবসায়ী আপনাদের পক্ষে শ্লোগান দিলেই তাদেরকে ছাড় দেয়ার কোনসুযোগ নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করেছেনআমাদের তা মানতে হবে।মোঃ শামসুল হক টুকু বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারণা সকল স্তরের জনগনের কাছ থেকে গ্রহণকরতে হবে। প্রাপ্ত ধারণাগুলোর বাস্তবায়নে গবেষণার মাধ্যমে পরিকল্পনা গ্রহণ করে সেখানেযোগ্য ব্যক্তিদের ন্যস্ত করতে হবে।অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত, গীতা পাঠ করা হয়, সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীতগাওয়া হয় এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার শান্তি কামনা করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতাপালন করা হয়।
রোববার পাবনা জেলা পরিষদ চত্বরে জেলা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত জেলাপরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও সদস্যদের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনিএ সব কথা বলেন।পাবনা জেলাপরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আ.স.ম আব্দুর রহিম পাকনের সভাপতিত্বেঅনুষ্ঠানে সম্মনিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, আওয়ামীলীগের কেন্দ্রিয় উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য ওসম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা কমিটির চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. সাহাবুদ্দিনচুপ্পু, স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থপপনা পরিচালক বীরমুক্তিযোদ্ধা অঞ্জন চৌধুরীপিন্টু, বিশিষ্ট সমাজসেবক মোস্তাক আহমেদ সুইট, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলাআওয়ামীলীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, পাবনার জেলা প্রশাসক বিশ^াস রাসেল হোসেন,পুলিশ সুপার মোঃ আকবর আলী মুনসী, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজীআতিয়ুর রহমান প্রমুখ। ডেপুটি স্পীকার বলেন, পাবনা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী ওনির্বাচিত প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে শহরের বিদ্যমান সমস্যাগুলোকে চিহ্নিত করেশহরকে উন্নতকরণের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। দলমত নির্বিশেষে সবাইকে এই উন্নয়ন কাজেসহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।জেলা প্রশাসনের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, পাবনায় কেউ যেন বিশৃংখলা তৈরি করতে না পারেসেদিকে তীক্ষè দৃষ্টি রাখবেন। পুলিশ সুপারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে নদীখননের চেয়েও বড় যুদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্য তিনি বলেন,মাদকসেবী বা মাদক ব্যবসায়ী আপনাদের পক্ষে শ্লোগান দিলেই তাদেরকে ছাড় দেয়ার কোনসুযোগ নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করেছেনআমাদের তা মানতে হবে।মোঃ শামসুল হক টুকু বলেন, দেশের উন্নয়নের ধারণা সকল স্তরের জনগনের কাছ থেকে গ্রহণকরতে হবে। প্রাপ্ত ধারণাগুলোর বাস্তবায়নে গবেষণার মাধ্যমে পরিকল্পনা গ্রহণ করে সেখানেযোগ্য ব্যক্তিদের ন্যস্ত করতে হবে।অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত, গীতা পাঠ করা হয়, সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীতগাওয়া হয় এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার শান্তি কামনা করে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতাপালন করা হয়।
Spread the love